শুক্রবার, ৩১ মে ২০২৪, ০৯:৪০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ঘূর্ণিঝড় রেমাল: ১৯ উপজেলার নির্বাচন স্থগিত বাহুবল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাদ, সুন্দর ও দাঙ্গামুক্তভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাসার ছাদে আম পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু রেমাল পরিণত প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে, মহাবিপদ সংকেত বাহুবলে ৫ আওয়ামীলীগ নেতাকে হারিয়ে আলেম চেয়ারম্যান নির্বাচিত শান্তিপূর্ণ ও বিশ্বাস যোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত করতে পুলিশ বদ্ধপরিকর- এসপি আক্তার হোসেন জনগণ যাকে ভালবাসবে, দায়িত্ব দিতে চাইবে, তাকেই দেবে- জেলা প্রশাসক বাহুবলে বিয়ের আনন্দ-ফুর্তি চলাকালে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবতীর মুত্যু বাহুবল উপজেলা নির্বাচন : ২০ প্রার্থীর মাঝে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ বাহুবল উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

যুদ্ধাপরাধে রাজশাহীর পুঠিয়ার ফিরোজ খাঁ’র মৃত্যুদন্ড

তরফ নিউজ ডেস্ক : মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ তথা যুদ্ধাপরাধের মামলায় রাজশাহীর পুঠিয়ার মো. আব্দুস সামাদ (মুসা) ওরফে ফিরোজ খাঁ’র মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল আজ এ রায় দেন। এটি মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৩৯ তম রায়।

এর আগে ৮ জুলাই এ মামলায় প্রসিকিউশন ও আসমিপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য রাখা হয়। আজ রায় ঘোষণার বিষয়ে গতকাল আদেশ দেয়া হয়। প্রসিকিউশনের পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন প্রসিকিউটর ঋষিকেশ সাহা ও জাহিদ ইমাম। আসামি পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আব্দুস সাত্তার পালোয়ন।

আসামির বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাসহ (আইও) প্রসিকিউশনের ১৫ জন সাক্ষী জবানবন্দি পেশ করেন। অন্যদিকে আসামির পক্ষে কোনো সাফাই (ডিফেন্স) সাক্ষী ছিল না।

প্রসিকিউটর জাহিদ ইমাম সাংবাদিকদের বলেন, চলতি বছরের ১৪ এপ্রিল এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার জেরা শেষ হয়। এরপর ৪ জুলাই যুক্তিতর্ক শুরু হয়ে ৮ জুলাই শেষ হয়। ওইদিন মামলাটির রায় অপেক্ষমাণ রাখা হয়। রায়ের প্রতিক্রিয়ার প্রসিকিউশন জানায় আনীত অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন তারা।

রাজশাহীর পুঠিয়ার বাঁশবাড়ী এলাকার মৃত আব্বাস আলীর ছেলে মো.আব্দুস সামাদ (মুসা) ওরফে ফিরোজ খাঁ মুক্তিযুদ্ধের আগে মুসলিম লীগের সমর্থক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক হিসেবে শান্তি কমিটির স্থানীয় নেতার নেতৃত্বে মানবতাবিরোধী অপরাধ করেন।

আসামির বিরুদ্ধে মামলায় মুক্তিযুদ্ধকালে চারজন সাঁওতালসহ ১৫ জনকে হত্যা, ২১ জনকে নির্যাতন, ৮ থেকে ১০টি বাড়িঘর লুণ্ঠনসসহ ৫০ থেকে ৬০টি বাড়িঘর অগ্নিসংযোগ করে ধ্বংস করার অভিযোগ আনা হয়।

এ মামলায় ২০১৭ সালে ২৪ জানুয়ারি ফিরোজ খাঁ’কে গ্রেফতার করা হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট অনুমতি ব্যতিত কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design & Developed BY ThemesBazar.Com